বাচ্চাদের মধু খাওয়ানোর ১৫টি উপকারীতা
প্রিয় বন্ধুগণ বাচ্চাদের মধু খাওয়ানোর ১৫টি উপকারীতা বিষয়ে আজকের আর্টিকেল লেখা শুরু করলাম। মধুতে প্রায় ৪১ টি পুষ্টি উপাদান রয়েছে। যার কারণে বাচ্চাদের দেহ গঠনে মধু অনেক কার্যকরী ভূমিকা পালন করে।
এছাড়াও মধু বিভিন্ন রোগ নিরাময়ে কাজ করে।আমরা চিনির পরিবর্তে মধু ব্যাবহার করতে পারি। মধু সম্পর্কে জানতে আজকের আর্টিকেল ভিজিট করুন।
ভূমিকা
আজকের আর্টিকেল বাচ্চাদের মধু খাওয়ানোর ১৫টি উপকারীতা। সাধারণত মৌমাছির দ্বারা ফুলের পরাগরেণু থেকে এক ধরনের উপাদান গ্রহণ করে মধু উৎপাদন করে। এইজন্য মধু আমাদের জন্য অত্যন্ত উপাদেয় খাদ্য। বাচ্চাদেরকে নিয়মিত মধু খাওয়ালে বাচ্চাদের বৃদ্ধি ও বিকাশ ত্বরান্বিত হয়। এছাড়াও বাচ্চাদের ত্বক ও চুলের যত্নে মধু কার্যকরী ভূমিকা পালন করে।
আর ও পড়ুনঃ বাচ্চাদের গুড়া কৃমি দূর করার উপায়
এইজন্য আমাদের বাসায় নিয়মিত মধুর রাখা প্রয়োজন। এছাড়াও যত্নের মাধ্যমে মধু রাখলে দীর্ঘদিন পর্যন্ত বাসায় মধু ভালোভাবে রাখা যায়। মধু ভালো না ভেজাল এ সম্পর্কে আমাদের জানা প্রয়োজন। আমরা সাধারণত একটু পর্যবেক্ষণের মাধ্যমে ভালো মধুগুলো গ্রহণ করতে পারি। ভালো মধু গ্রহণের ফলে আমাদের বিভিন্ন পুষ্টি উপকারিতা বৃদ্ধি হয়।
বাচ্চাদের মধু খাওয়ানোর ১৫টি উপকারীতা
মধুর একটি প্রাকৃতিক খাদ্য যাতে ৪৫টি এর বেশি খাদ্য উপাদান রয়েছে। মধুকে সকল রোগের ওষুধ বলা হয়। মধু যেমনি বড়দের জন্য অনেক উপকারী তেমনই বাচ্চাদের জন্য মধু অনেক উপকারী খাদ্য। এছাড়াও বাচ্চাদের বিভিন্ন অসুস্থতা দূর করতে মধু কার্যকারী ভূমিকা রাখে। বাচ্চাদের মধু খাওয়ানোর ১৫টি উপকারীতা বর্ণনা করা হলো।
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিঃ নিয়মিত মধু খাওয়ার ফলে বাচ্চাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা। এছাড়াও বাচ্চাদের বৃদ্ধি ও মানসিক বিকাশে মধু কার্যকরী ভূমিকা পালন করে। নিয়মিত মধু খাওয়ার ফলে ভাইরাস ব্যাকটেরিয়া জাতীয় রোগ দেহে বাসা বাঁধতে পারে না। এছাড়া বাচ্চাদেরকে তুলসী পাতার রস দিয়ে মধু খাওয়ালে জ্বর, নিউমোনিয়া, সহ ঠান্ডা জনিত বিভিন্ন অসুস্থ থেকে রক্ষা পায়।
আবহাওয়া পরিবর্তনের সময় উপকারী খাদ্যঃ আবহাওয়া পরিবর্তনের সময় বাচ্চাদের সর্দি কাশি ও বুকে কফ জমা হওয়ার মত সমস্যা লেগে থাকে। বাচ্চাদেরকে নিয়মিত মধু খাওয়ালে আবহাওয়া পরিবর্তনের ফলে যে সমস্যাগুলো হয় তা হতে পারে না। আবহাওয়া পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে ঠান্ডা লাগা সর্দি কাশি প্রতিরোধে মধু উপকারী।
ক্ষতস্থান শুকাতে মধুর ব্যবহারঃ বাচ্চাদের শরীরে কোথাও ক্ষতস্থান হলে মধুর মাধ্যমে তাড়াতাড়ি শুকানো যায়। এই ক্ষেত্রে নিয়ম হলুদ বাটার সঙ্গে মধু মিশিয়ে ক্ষতস্থানে লাগালে খুব তাড়াতাড়ি ক্ষতস্থান শুকিয়ে যায়। মধুতে পর্যাপ্ত ভিটামিন সি রয়েছে যা ক্ষতস্থান শুকাতে অত্যন্ত কার্যকর।
হজমে সহায়তা করেঃ বাচ্চাদেরকে নিয়মিত মধু খাওয়ালে বাচ্চাদের হজম শক্তি বৃদ্ধি পায়। অনেক সময় বাচ্চাদের হজমের সমস্যার কারণে পেট ব্যথার মত সমস্যা হতে পারে। এক্ষেত্রে নিয়মিত বাচ্চাদের মধু খাওয়ানোর ফলে হজম সমস্যা দূর হয় এবং বাচ্চাদের খাওয়ার রুচি ফিরে আসে। এছাড়া নিয়মিত মধু খাওয়ানোর ফলে বাচ্চাদের পাকস্থলী অত্যন্ত শক্তিশালী হয়।
বদহজম ও ডায়রিয়া নিরাময়ঃ বাচ্চাদের নিয়মিত মধু খাওয়ালে বদহজমের মতো সমস্যা থাকে না। এছাড়াও অনেক সময় বাচ্চাদের ডায়রিয়া হতে পারে। বাচ্চাদের ডায়রিয়া হলে নিয়মিত মধু খাওয়ানোর ফলে ডায়রিয়া থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। নিয়মিত বাচ্চাদেরকে মধু খাওয়ানোর ফলে বাচ্চাদের গ্যাসের সমস্যা থাকে না।
কোষ্ঠকাঠিন্য হতে মুক্তিঃ অনেক সময় বাচ্চাদের খাওয়া দাওয়ার সমস্যার ফলে কোষ্ঠকাঠিন্যতা সমস্যা দেখা দেয়। এক্ষেত্রে নিয়মিত মধু খাওয়ার ফলে পেটের হজম শক্তি বৃদ্ধি পায়। মধু খাওয়ার ফলে মলের পরিমাণ বৃদ্ধি এবং নরম হয়। যার কারণে ভালো পায়খানা হওয়ার কারণে কোষ্ঠকাঠিন্য দূর হয়।
এসিডিটি সমস্যাঃ নিয়মিত বাচ্চাদেরকে মধু খাওয়ালে পাকস্থলীতে উপকারী ব্যাকটেরিয়ার পরিমাণ বৃদ্ধি হয়। যার কারণে খাদ্য হজমের পরিমাণ অনেক বেড়ে যায়। যার কারণে পেটে এসিডিটির থাকে না।
বাচ্চাদের শরীরের শক্তি যোগায়ঃ মধুতে প্রায় ৪৫ টিরও বেশি পুষ্টি উপাদান রয়েছে। যার কারনে নিয়মিত বাচ্চারা মধু খেলে পুষ্টি উপাদান গ্রহণের ফলে বাচ্চাদের শরীরে শক্তি বৃদ্ধি পায়।
বাচ্চাদের লিভারের সমস্যা দূর হয়ঃ বাচ্চাদের বিভিন্ন রকম খাবারের ফলে পেটের সমস্যা দেখা দেয়। যার কারণে লিভারে ক্ষতিকর প্রভাব পড়ে। নিয়মিত মধু খাওয়ার ফলে পেটের সমস্যা দূর হয় এবং লিভারের ক্ষতিকরের হাত থেকে রক্ষা পাওয়া যায়।
মধুতে ভিটামিন ও মিনাররেলে ভরপুরঃ বাচ্চাদেরকে নিয়মিত মধু খাওয়ানোর ফলে বাচ্চাদের ভিটামিন ও মিনারেলের অভাব দূর হয়। মধুতে পর্যাপ্ত পরিমাণ ভিটামিন ও মিনারেল এবং এন্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে। এজন্য বাচ্চাদেরকে চিনির বদলে মধু খাওয়ানো যেতে পারে।
সর্দি কাশি ও গলার সমস্যা দূর করতেঃ বাচ্চাদের সর্দি-কাশি অথবা গলা ব্যাথার মতো সমস্যা হলে নিয়মিত মধু খাওয়ানো যেতে পারে। আয়ুর্বেদ মতে বাচ্চাদের এগুলো সমস্যা দূর করতে মধু খাওয়ানোর বিকল্প নাই।
ত্বকের যত্নে মধুর ব্যবহারঃ শীতকালে সাধারণত বাচ্চাদের ত্বক শুষ্ক হয়। যার কারণে বাচ্চাদের ত্বক সফট ও হেলদি করার জন্য আমন্ড তেলের সাথে মধু মিশিয়ে বাচ্চাদের শরীরে মধু মেসেজ করে গোসল করাতে পারেন। এভাবে আমন্ড তেল ও মধু একসঙ্গে ব্যবহারের ফলে ত্বকে শুষ্কতা দূর করে এবং ত্বক উজ্জ্বল ও মোলায়েম করে।
শিশুদের রক্তশূন্যতা দূর করেঃ শিশুরা নিয়মিত মধু খেলে শিশুদের রক্তশূন্যতা দূর হয়। মধুতে পর্যাপ্ত পরিমাণ আয়রন আছে যা শরীরের লোহিত রক্তকণিকাগুলো বৃদ্ধি করে। এ কারণেই রক্তশূন্যতা থেকে বাঁচা যায় এবং এনিমিয়া রোগ হওয়ার সম্ভাবনা থাকে না।
ফুসফুসের বিভিন্ন রোগ নিরাময়েঃ ফুসফুসের বিভিন্ন রকম রোগ যেমন অ্যাজমা, শ্বাসকষ্ট, দূর করতে মধুর জুড়ি নাই। বাচ্চারা নিয়মিত মধু খেলে বাচ্চাদের শ্বাসকষ্ট এবং ফুসফুসের যাবতীয় সমস্যা দূর হয়।
বাচ্চাদের হাড় ও পেসি গঠনেঃ বাচ্চারা নিয়মিত মধু খেলে বাচ্চাদের হাড় ও পেসির বৃদ্ধি দ্রুত হয়। মধুতে পর্যাপ্ত পরিমাণ ক্যালসিয়াম রয়েছে যা বাচ্চাদের চুল এর শক্তি যোগায়। শরীরের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করে। যার কারণে বাচ্চাদের নিয়মিত মধু খাওয়া প্রয়োজন।
সুন্দরবনের খাঁটি মধু চেনার উপায়
আজকের আর্টিকেল বাচ্চাদের মধু খাওয়ানোর ১৫টি উপকারীতা। মধুর সাহায্যে উপকার গ্রহণ করার জন্য খাঁটি মধু চেনা প্রয়োজন। খাঁটি মধু চিনতে পারলে ভেজাল মধু থেকে দূরে থাকা যায়। সাধারণত মধুর গাঢ়ত্ব রং দেখে খাঁটি অথবা নকল মধু চেনা যায়। সুন্দরবনের খাঁটি মধু চেনার উপায় আলোচনা করা হলো।
আর ও পড়ুনঃ মাশরুমের ১৫টি ঔষধী গুণ জানুন
*দেখতে সাধারণত হালকা কালার হয়। তবে বিভিন্ন ফুল ভেদে গাড়ো বা হালকা যেকোনো কালার হতে পারে।
*সুন্দরবনের মধু সাধারণত খেতে সুস্বাদু তবে হালকা টক টক মিষ্টি লাগে।
*তবে অনেকেই মনে করেন সুন্দরবনের মধু খেতে অনেকটা আখের রসের মত লাগে।
*সুন্দরবনের মধু সাধারণত পাতলা হয়। সুন্দরবনের চাক ভাঙ্গার পরে গাড়ো কোন মধু পাওয়া যায়নি।
*সুন্দরবনের মধুর আরেকটি বৈশিষ্ট্য হলো ঝাকানি দিলে পর্যাপ্ত ফেনা উৎপন্ন হয়।
*সুন্দরবনের খাঁটি মধু কোন সময় জমাট বাধে না। বাহিরে রাখলে বা ফ্রিজে রাখলে কোনমতেই জমাট বাঁধবে না।
*সুন্দরবনের মধু চাক কাটা পদ্ধতিতে সংগ্রহ করলে উপরে হলুদ রঙের পোলেন জমা হয়। এটাকে অনেকে গাদ বলেন।
বাচ্চাদের সর্দি কাশি হলে করণীয়
শীতের প্রথম দিকে সাধারণত বাচ্চাদের সর্দি কাশি বৃদ্ধি পায়। যার কারণে বাচ্চাদেরকে ভালো যত্নের মাধ্যমে সর্দি কাশি থেকে দূরে রাখা যায়। এইজন্য বাচ্চাদেরকে শীতের সময় বাহিরে খুব বেশি বাহির না করা ভালো। এরপরেও বাচ্চাদের সর্দি কাশি হলে করণীয় বিষয়ে আলোচনা করা হলো।
*বাচ্চাকে সব সময় গরম রাখার চেষ্টা করতে হবে।
*বাচ্চাদের পর্যাপ্ত পরিমাণ বিশ্রামের ব্যবস্থা করা প্রয়োজন।
*বাচ্চাদেরকে হালকা গরম পানি দিয়ে গা মুছে দেওয়া যেতে পারে।
*বাচ্চাদেরকে বুকের দুধ ও বিভিন্ন তরল পানীয় পান করা।
*এক বছরের বেশি বয়সী বাচ্চাদেরকে সুপ খাওয়ানো যেতে পারে।
*দুই বছরের বেশি বয়সী শিশুদেরকে একগ্লাস করে কমলালেবুর রস খাওয়ান।
*এক বছরের ঊর্ধ্ব বয়সী বাচ্চাদের গলা ব্যাথা হলে লবণ দিয়ে গরম পানি করে গাড়গড়া করে কুলি করান।
*এক চামচ মধুর সঙ্গে এক চিমটি শুকনো আদা মিশিয়ে এক বছরের বেশি বয়সি শিশুদেরকে খাওয়ানো যেতে পারে।
*এক কাপ সরিষার তেলে দুই কোয়া রসুন এবং আধা চামচ কালোজিরা মিশিয়ে তেল গরম করে বাচ্চাদের পিঠ ও বুক মালিশ করা যায়।
*এক বছরের বেশি বয়সী বাচ্চাদের ক্ষেত্রে একটি পেঁয়াজ কুচি করে ছয় থেকে আট ঘন্টা ভিজিয়ে উক্ত পানির সঙ্গে দুই থেকে তিন চামচ মধু মিশিয়ে খাওয়াতে পারেন।
*একটা লেবু পানিতে এক চামচ মধু মিশিয়ে বাচ্চাদের খাওয়াতে পারেন তাহলে শ্বাস যন্ত্রের ব্যাকটেরিয়া গুলো মরে যাবে।
*আদা তুলসী পাতা একসঙ্গে পেস্ট করে মধু মিশিয়ে খাওয়াতে পারেন।
*গরম দুধের সঙ্গে হলুদ মিশিয়ে বাচ্চাদের খাওয়াতে পারে তাহলে ফুসফুসে জমে থাকা কফ বাহির হয়ে যাবে।
*শিশুদেরকে পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন ও ভালো পরিবেশে রাখার চেষ্টা করুন যাতে ব্যাকটেরিয়ার আক্রমণের সমস্যা না থাকে।
মধুর দীর্ঘদিন ভালো রাখার সহজ উপায়
আজকের আর্টিকেল বাচ্চাদের মধু খাওয়ানোর ১৫টি উপকারীতা। মধু আমাদের জন্য অত্যন্ত প্রয়োজনীয় খাদ্য। এজন্য বাড়িতে সব সময় মধু রাখা প্রয়োজন। তবে একটু যত্নশীল হলে দীর্ঘদিন বাড়িতে মধু রেখে খাওয়া যায়।
আর ও পড়ুনঃ কার্বোহাইড্রেট এর অভাবে কি হয়
বিশেষ করে অত্যন্ত যত্ন করে ভালো করে রাখার ফলে দীর্ঘদিন মধু ভালো থাকে। দীর্ঘদিন বাসায় মধু রাখতে পারলে পুরাতন মধুতে অনেক উপকারী কাজ হয়। মধুর দীর্ঘদিন ভালো রাখার সহজ উপায় আলোচনা করা হলো।
কাচের পাত্র বেছে নেওয়াঃ মধু প্লাস্টিকের পাত্রের চাইতে কাচের পাত্রে ভালো থাকে। কাচের পাত্রে মধুর রং স্বাদ উভয়ই অক্ষুন্ন রাখে। অপরপক্ষে কাচের পরিবর্তে প্লাস্টিকের পাত্রে মধু রাখলে তাড়াতাড়ি নষ্ট হয়।
সূর্যের আলো থেকে দূরে রাখাঃ অনেক খাদ্য আছে যেগুলো রোদে রাখলে খাবারের মান ভালো থাকে। তবে মধু কোন সময় রোদে রাখা যাবে না। মধু রোদে রাখলে মধুর গুনাগুন নষ্ট হয়ে যায়। এজন্য মধুকে সবসময় সূর্যালোক থেকে দূরে রাখতে হবে।
নির্দিষ্ট তাপমাত্রায় রাখাঃ সাধারণত নির্দিষ্ট তাপমাত্রায় মধু খুব ভালো থাকে। বেশি তাপমাত্রায় মধুর মান নষ্ট হয়ে যায়। এছাড়াও ফ্রিজে মধু রাখতে পারেন। ফ্রিজে মধু রাখলে মধুর স্বাদ নষ্ট হয় এবং মধুর জমাট বেধে যায়।
এয়ারটাইট পাত্র ব্যবহার করাঃ ভালো করে মুখ আটকে মধু রাখতে হবে। ভিতর যেন বায়ু প্রবেশ না করতে পারে। এজন্য সব সময় কাচের পাত্রে মধু রেখে ভালো করে মুখ বন্ধ করে রাখলে দীর্ঘদিন মধু ভালো থাকে।
শুকনো চামচ ব্যবহারঃ মধু খাওয়ার সময় সব সময় শুকনো চামচ ব্যবহার করা প্রয়োজন। মধুর পাত্রে নোংরা ভিজা চামচ ব্যবহার করে মধু তুলে নিলে মধুর মান নষ্ট হয়ে যায়। ভালোভাবে যত্ন করে মধু রাখলে ছয় মাস অথবা এক বছর পর্যন্ত ভালো থাকে।
লেখক এর মন্তব্য
প্রিয় পাঠক বৃন্দ বাচ্চাদের মধু খাওয়ানোর ১৫টি উপকারীতা বিষয়ে আজকের আর্টিকেল লেখা হল। মধু অত্যন্ত উপকারী খাবার যা কুরআন ও হাদিসে বর্ণনা করা হয়েছে। যার কারণে আমাদের নিয়মিত মধু খাওয়া প্রয়োজন। বাচ্চাদেরকে মধু খাওয়ানোর ফলে বাচ্চাদের বিভিন্ন শারীরিক উপকারিতা পাওয়া যায়।
আজকের আর্টিকেল মধু সম্পর্কে যাবতীয় তথ্য আলোচনা করা হয়েছে। মধু সম্পর্কে যাবতীয় তথ্য জানতে আজকের আর্টিকেল ভিজিট করুন। আশা করি আজকের আর্টিকেল থেকে অনেক কিছু জানতে পারবেন এবং উপকৃত হবেন। কোন কিছু জানার থাকলে কমেন্ট বক্সে জানাবেন। ভালো লাগলে বন্ধুদের মাঝে লাইক কমেন্ট ও শেয়ার করবেন।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url