ঘর ধুলো বালি মুক্ত রাখার উপায়
সুপ্রিয় পাঠকগণ ঘর ঘর ধুলো বালি মুক্ত রাখার উপায় বিষয়ে লিখতে বসলাম। আজকের আর্টিকেলে আরো আছে ধুলার এলার্জিতে কি করবেন। ধুলাবাহিত রোগ থেকে বাঁচতে করণীয়। ধুলোবালি থেকে বাঁচতে কি করবেন।
হঠাৎ শ্বাসকষ্ট হলে কি করবেন। রোদ থেকে সুরক্ষা পাওয়ার উপায় গুলো। এগুলো বিষয় জানতে আমাদের সঙ্গে থাকুন।
ভূমিকা
প্রিয় পাঠকগন ধুলাবালির কারণে আজ জনজীবন অতিষ্ট হয়ে পড়েছে। রাস্তাঘাট মেরামত অথবা যানবাহন চলাচলের জন্য পর্যাপ্ত ধুলা বালি তৈরি হয়েছে। যার কারনে বাহিরে গেলে ধুলো বালি জড়িত বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হতে হচ্ছে। বাইরের পরিবেশ অনবর্ত দূষিত হচ্ছে।
বিভিন্ন কলকারখানার ধোঁয়া রাস্তার ধুলা সহ যাবতীয় সমস্যা দূর করতে আমাদের সচেতন হওয়া প্রয়োজন। এছাড়াও সরকারের পক্ষ থেকে পরিবেশ ভালো রাখার জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া প্রয়োজন। আজকের বিষয় ঘর ধুলো বালি মুক্ত রাখার উপায়। আসুন ধুলাবালি সম্পর্কে বিভিন্ন তথ্য এবং বাঁচার উপায় সম্পর্কে যাবতীয় তথ্য জেনে নি।
ঘর ধুলো বালি মুক্ত রাখার উপায়
যেহেতু আমাদের ঘরে বেশি সময় কাটাতে হয়। এইজন্য ঘর ধুলো বালি মুক্ত রাখার উপায় গুলো জানা প্রয়োজন। ঘর পরিষ্কার না থাকলে ও ধুলাবালি থাকলে শারীরিক বিভিন্ন সমস্যা হয়। বিভিন্ন রোগব্যাধি বাসা বাঁধে। তাই ঘর পরিষ্কার করার উপায় গুলো বর্ণনা করা হলো।
*ঘরে ধুলাবালি পরিষ্কার করার জন্য সুতির নরম কাপড় ব্যবহার করুন। সাধারণত জোরে বাড়ি দিয়ে পরিষ্কার করবেন না। সেই ক্ষেত্রে বাড়ি সমস্ত ধুলাবালিতে ভর্তি হয়ে যায়। এই ক্ষেত্রে সুতির কাপড় বা ন্যাপকিন অথবা তোয়ালে ভিজিয়ে ঘরের আসবাবপত্র মুছতে পারেন।
*ঘরের মেঝে মাটির হলে পরিষ্কার করার আগে একটু পানি ছিটিয়ে দিবেন।
*অনেক সময় ঘরের কার্পেট অথবা জুতায় গন্ধ হতে পারে। সেই ক্ষেত্রে কিছুক্ষণ বেকিং সোডা ঘরে ছিটিয়ে রাখুন তারপরে পরিষ্কার করুন।
*সপ্তাহে একদিন ঘরের ঝুল ঝেড়ে ফেলুন। ফ্যান এসি গুলো নরম কাপড় দিয়ে পরিষ্কার করুন।
*সপ্তাহে একদিন বালিশের কভার পরিষ্কার করুন। বালিশের কভারে ধুলাবালি থাকলে নাকের মাধ্যমে ফুসফুসে যায়।
*মাসে একদিন দরজা জানালার পর্দা পরিস্কার করুন। পর্দা পরিষ্কারের সঙ্গে জানালার পাল্লা অথবা গ্লাস পরিষ্কার করুন। এতে ঘরের ধুলাবালির পরিমাণ কম হবে। পর্দা অনেক মোটা ও ভারী হলে ড্রাই ওয়াশ করতে পারেন।
*নিয়মিত ঘরের আয়নাগুলো পরিষ্কার করুন। পরিষ্কারের ক্ষেত্রে গ্লাস ক্লিনার ব্যবহার করতে পারেন। এছাড়াও পানিতে খবরের কাগজ ভিজিয়ে খবরের কাগজ দিয়ে আয়না পরিষ্কার করতে পারেন। এতে আয়না পরিষ্কার থাকবে এবং আয়নাতে কোন দাগ পড়বে না।
*কাপড়ের পাশাপাশি তোয়ালে পায়ের মোজা পরিষ্কার করুন। এগুলো পরিষ্কার করতে পানিতে সামান্য ডেটল মিশাতে পারেন।
*ওয়ারড্রব ড্রেসিং সহ কাঠের আসবাবপত্র পরিষ্কার করতে সুতির নরম কাপড় ভিজিয়ে পরিষ্কার করতে পারেন।
*ঘরে কম্পিউটার ও পিসি থাকলে পাতলা কাপড় দিয়ে সেগুলো ভালো করে মুছে নিবেন।
*ঘরের মেঝে পরিষ্কার করতে মাসে একবার ঘরের আসবাবপত্র সরিয়ে ডিটারজেন্ট দিয়ে ভালো করে পরিষ্কার করবেন। ডিটারজেন দিয়ে পরিষ্কার করার পরে পুনরায় শুকনো কাপড় দিয়ে মুছবেন।
*ঘরের বারান্দা বা বেলকনি থাকলে সেগুলো পরিষ্কার করে মুছবেন।
*ঘর পরিষ্কার করার সময় হাতে গ্লাভস ও মুখে মাস্ক ব্যবহার করবেন। শরীরে ধুলাবালি যাওয়ার কারণে এলার্জির সমস্যা হয়।
ঘরের কার্পেট মোছার সময় ভ্যাকুয়াম ক্লিনার ব্যবহার করবেন। আর সেটা না থাকলে নরম ব্রাশ দিয়ে পরিষ্কার করবেন। ঘর সব সময় পরিষ্কার করা কষ্টকর হলেও পরিষ্কার করে রাখতে হব। ঘর পরিষ্কার না থাকলে ঘরের ধুলাবালি দ্বারা বসবাসরত সবার অ্যালার্জি ও ত্বকের সমস্যা হতে পারে।
ধুলার অ্যালার্জিতে কি করবেন
যাদের এলার্জি আছে ধুলাবালির জন্য এলার্জি খুব দ্রুত বৃদ্ধি পায়। তাই যত সম্ভব পরিষ্কার থাকতে হবে। আর ঘর ধুলো বালি মুক্ত রাখার উপায় অবলম্বন করতে হবে।
আরও পড়ুনঃ পল্লী বিদ্যুৎ নতুন মিটারের জন্য আবেদন
*যত সম্ভব ধুলাবালি এড়িয়ে চলতে হবে।
*দৈনন্দিন কাজের সময় মাস্ক পরতে পারেন।
*ঘরে ভারী পর্দা থাকলে ও কার্পেট থাকলে সব সময় পরিষ্কার করে রাখতে হবে।
*এসির ফিল্টার সব সময় পরিষ্কার করে রাখতে হবে।
*গৃহপালিত প্রাণী বাড়ি থেকে দূরে রাখতে হবে যেন তাদের লোম বাসায় প্রবেশ না করে।
*অফিস অথবা বাসায় এয়ার পিউরিফায়ার ব্যবহার করা যেতে পারে। এছাড়া গাড়ি ও বসার স্থান পরিষ্কার করে রাখতে হবে। এন্টিহিস্টামিন জাতিয়ওষুধ খাওয়া যেতে পারে।
*এলার্জির কারণে অতিরিক্ত শ্বাসকষ্ট হলে ইনহেলার ব্যবহার করতে পারেন।
*ধুলোবালির কারণে এলার্জির পরিমাণ বেশি হলে ও শ্বাসকষ্ট বেশি বেড়ে গেলে ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া প্রয়োজন।
ধুলা বাহিত রোগ থেকে বাঁচতে করণীয়
ধুলাবালি দ্বারা সৃষ্ট রোগ হতে আমাদেরকে সতর্ক থাকতে হবে। ঘরে ধুলো বালি মুক্ত রাখার উপায় গুলো মেনে চলতে হবে। চারিদিকে রাস্তা খোড়াখুড়ির কারণে ধুলাবালির প্রভাব অত্যাধিক বেড়ে গেছে। যার কারণে ধুলাবাহিত রোগ থেকে বাঁচতে কিছু নিয়ম পালন করা দরকার। নিয়মগুলো হলঃ
*যেসব রাস্তাতে খোঁড়াখড়ি বেশি হচ্ছে সেগুলো রাস্তা এড়িয়ে চলা।
*অতিরিক্ত যানবাহন চলাচলের রাস্তাতে ধুলার পরিমাণ বেড়ে যায়। যার কারণে ভিতরে ছোট ছোট রাস্তা দিয়ে চলাফেরা করার চেষ্টা করা।
*রাস্তা চলাচলের ক্ষেত্রে মুখে মাস্ক ও চোখে সানগ্লাস ব্যবহার করা প্রয়োজন।
*সাধারণত ঝড় অথবা বেশি বাতাসের সময় বাসায় অথবা অফিসে অবস্থান করা।
*বাসা বাড়ি সবসময় ঝাড়ু দিয়ে পরিষ্কার করে রাখা।
*বাসায় অপ্রয়োজনীয় আসবাবপত্র সরিয়ে ফেলা।
*মাঝে মাঝে তোষক বালিশ কম্বল ইত্যাদি পরিষ্কার করা।
*ঘরে যেন পর্যাপ্ত আলো বাতাস প্রবেশ করে সেদিকে লক্ষ্য রাখা।
ধুলাবালি থেকে বাঁচতে কি করবেন
বায়ুমন্ডলে ভারী ধাতব বেড়ে যাওয়ার কারণে ক্যান্সার শ্বাসকষ্ট ও স্নায়ুজনিত সমস্যা হতে পারে। যার কারণে পরিবেশ দূষণ রোধ করতে আমাদের সচেতন থাকতে হবে। ধুলাবালি থেকে আমাদের বাঁচতে করণীয় দিকগুলো আলোচনা করা হলো।
আরও পড়ুনঃ আয়োডিনের অভাব জনিত রোগের প্রতিকার
*সর্বদা মাস্ক ব্যাবহার করতে হবে এবং ব্যস্ততম রাস্তাঘাটে চলাফেরা করা যাবে না।
*পরিবেশ দূষণ এলাকায় বেশি যাতায়াত না করা।
*রাস্তাঘাট পরিষ্কার করে রাখার চেষ্টা করা এবং মাঝে মাঝে রাস্তায় পানি ছিটানো প্রয়োজন।
*দিনের বেলার চাইতে রাতে রাস্তাঘাট পরিষ্কার করলে ধুলাবালির প্রকপ কমে।
*বাড়ির নির্মাণ কাজ অথবা রাস্তাঘাটে নির্মাণ কাজ অথবা সংস্কার কাজ খুব দ্রুত সম্পন্ন করতে হবে।
*রাস্তাঘাটের কাজ চলাকালীন অবস্থায় বেশি করে পানি ছিটানো যাতে ধুলাবালি বাহিরে না ছড়িয়ে পড়ে।
*ময়লা ও আবর্জনা নির্দিষ্ট জায়গায় ফেলা।
*জনগণকে ধুলাবালি থেকে মুক্ত থাকার জন্য সচেতন করতে। দেশের ওয়ার্ড থেকে রাজধানী পর্যন্ত সকল দায়িত্বশীলদেরকে ব্যবস্থা গুলো করতে হবে।
হঠাৎ শ্বাসকষ্ট হলে কী করবেন
হাঁপানি ও এলার্জি রোগীদের ধুলাবালির কারণে হঠাৎ করে শ্বাসকষ্ট বেড়ে যেতে পারে। শ্বাসকষ্ট বেড়ে গেলে তাৎক্ষণিক কিছু উপায় অবলম্বন করা প্রয়োজন।
*রোগীকে সোজা করে বসতে বলুন এবং তাকে বুঝান আসলে কোন সমস্যা হয়নি ও কোন ভয়ের কারণ নেই।
*এছাড়াও রোগীকে মাথা উঁচু করে কাত করে শুয়াবেন। এ অবস্থায় হাঁটুর একটু ভাজ করে রাখলে আরাম বোধ করবে।
*একটি চেয়ারের সাপোর্ট নিয়ে কিছুক্ষণ দাঁড়িয়ে থাকতে হবে।
*দেওয়ালের সাথে হেলান দিয়ে দাঁড়িয়ে দেয়াল থেকে এক ফিট দূরে পা রাখতে পারেন। এই ক্ষেত্রে অনেকটা স্বস্তি আসে।
*শ্বাসকষ্ট উপশম কারী সাব বিউটামল ও ইপরাট্রোপিয়াম ইনহেলার প্রেসারের সাহায্যে ধীরে ধীরে পাঁচটি চাপ নিতে বলুন।
*বয়স্ক ও শিশুদের ক্ষেত্রে লক্ষ্য রাখবেন তারা ইনহেলারের চাপ নিতে পারছে কিনা। চাপ নিতে পারলে এইভাবে পাঁচবার চাপ নেবে। এভাবে পরপর পাঁচবার করে অর্থাৎ ২৫ বার চাপ নিতে হবে।
*এভাবে শ্বাসকষ্ট যদি না কমে তাহলে নিকটস্থ স্বাস্থ্য কেন্দ্রের নিয়ে যেয়ে নেবুলাইজার যন্ত্রের সাহায্য লাগবে। এছাড়াও অক্সিজেনের প্রয়োজন হতে পারে।
*শুরুতেই যদি জিহ্বা নখ বা আঙ্গুল নীল হয়ে গেলে শ্বাসকষ্টের জন্য কথা বলতে না পারলে অথবা অজ্ঞান হয়ে গেলে খুব দ্রুত স্বাস্থ্য কেন্দ্রে নিয়ে যেতে হবে।
ধুলাবালি থেকে চোখ সুরক্ষিত রাখতে কী করবেন
রাস্তায় ধুলাবালি থাকার কারণে চোখের অনেক সমস্যা হয়। ধুলাবালি থেকে চোখ রক্ষা করার জন্য কিছু সতর্কতা অবলম্বন করা প্রয়োজন।
*বাড়ির বাইরে যাওয়ার সময় সানগ্লাস পরে বাড়ির বাহিরে যেতে হবে। রোদ ও ধুলাবালি থেকে নাককে সুরক্ষিত করতে হবে।
*চোখের কোন ময়লা অথবা কিছু পড়লে চোখ চুলকাতে পারে। এই ক্ষেত্রে চোখ চুলকানো অথবা ঘষাঘষি করা যাবে না। তাহলে চোখের অনেক ক্ষতি হবে
*যারা নিয়মিত বাড়ির বাহিরে যান বাসায় এসে ঠান্ডা পানি দিয়ে চোখে ঝাপটা দিয়ে চোখ পরিষ্কার করতে হবে।
*চোখে কোন কিছু পড়লে অথবা চোখ চুলকালে চোখ ঘষাঘষি না করে পানি দিয়ে ধুয়ে পরিষ্কার করতে পারেন। এছাড়া একটি কাপড়ে বরফের কুণ্ডলী নিয়ে চোখের চারপাশে ব্যবহার করতে পারেন। তাহলে চোখের জলা কমে যাবে।
*বাহিরে ধুলাবালিতে যাওয়ার সময় যদি চোখের কোন সংক্রমণ হয় তাহলে ডাক্তারের পরামর্শ গ্রহণ করতে হবে।
*বাড়ির বাইরে ধুলাবালিতে যাওয়ার সময় চোখের চশমা মাঝেমাঝে পরিষ্কার করার ব্যবস্থা করতে হবে। চশমার কাছে ধুলাবালি লাগলে সেখান থেকে আবারো চোখে ধুলাবালি যেতে পারে। তাই আসুন সচেতনতা অবলম্বন করে চোখকে ধুলাবালির হাত থেকে মুক্ত করি।
রোদ থেকে সুরক্ষা পেতে যা করবেন
আমাদের গায়ের রং নির্ভর করে ত্বকে কতটা মেলানিন পিগমেন্ট আছে তার ওপর। ঘর ধুলো বালি মুক্ত রাখার উপায় জানা প্রয়োজন। রোদের তাপের জন্য মেলালিন পিগমেন্ট নষ্ট হয়ে যায়। রোদ থেকে সুরক্ষা পেতে কিছু নিয়ম পালন করা প্রয়োজন নিয়ম গুলো হলো।
*কমলালেবুর রস এক চামচ মধু এক চামচ টক দই ও মুলতানের মাটি মিশিয়ে একটি ফেসপ্যাক তৈরি করতে হবে। রোদের তাপ লেগে কালচে ভাব হয়েছে সেগুলো যায়গায় ব্যবহার করতে হবে। ২০ মিনিট পরে ঠাণ্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেললে কালচে দাগ দূর হয়ে যায়।
*গরমের সময় মৃত কোষ কে অপসারণ করতে হবে। এইজন্য দুই চামচ চালের গুড়া এক চামচ চিনি ও সঙ্গে শসার রস অথবা লেবুর রস মিশিয়ে ফেসপ্যাক তৈরি করতে হবে। এগুলো ত্বকে ব্যবহার করতে হবে। তাহলে ত্বকের মৃত কোষগুলো অপসারিত হয়ে নতুন কোষ তৈরি করবে। ত্বক মুলায়েম ও স্বাস্থ্য উজ্জ্বল হয়।
*এক সময়ই রোদে থাকার জন্য সানস্পটের সমস্যা তৈরি হয়। পাকা পেপের কাতের সঙ্গে লেবুর রস মিশিয়ে শরীরের কালো জায়গায় লাগিয়ে ২০ মিনিট পরে ধুয়ে ফেলতে হবে। সান স্পটের সমস্যা দূর হয়ে যাবে।
*রোদ থেকে সুরক্ষা পেতে ত্বকের ধরন অনুযায়ী ফেইসপ্যাক তৈরি করতে হবে। শুষ্ক ত্বকের জন্য এক চামচ কফি এর সঙ্গে আধা চামচ নারিকেলের তেল ও আধা চামচ মধু মিশিয়ে ফেইস প্যাক তৈরি করতে হবে।
*তৈলাক্ত ত্বকের জন্য বেসনের সঙ্গে লেবুর রস মিশিয়ে প্যাক তৈরি করতে হবে। রোদে বাহির হওয়ার সময় অথবা রোদে ক্ষতিগ্রস্ত হলে এই প্যাকগুলো ব্যবহারের মাধ্যমে ভালো থাকে।
লেখক এর মন্তব্য
সুপ্রিয় পাঠকগণ আজ ঘর ধুলো বালি মুক্ত রাখার উপায় বিষয় নিয়ে কন্টেইন লেখা হয়েছে। আজকে আরো থাকছে ধুলোর এলার্জিতে কি করবেন। ধুলোবালি বাহিত রোগ থেকে বাঁচতে করণীয়। ধুলোবালি থেকে বাঁচতে কি করবেন। এলার্জির অথবা হাঁপানির কারণে হঠাৎ শ্বাসকষ্ট হলে কি করনীয়।
ধুলা বালি থেকে সুরক্ষার উপায়। রোদ থেকে সুরক্ষা পেতে কি কি পন্থা অবলম্বন করতে হবে। এগুলো বিষয় ভালোভাবে জানতে আমাদের এই কন্টেইনটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত ভালো করে পড়ুন। আশা করি উপকৃত হবেন। ভালো লাগলে বন্ধু দের মাঝে লাইক কমেন্ট ও শেয়ার করবেন।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url