২০২৫ সালের কোরবানির ঈদ কত তারিখে অনুষ্ঠিত হবে
প্রিয় পাঠক আজকের বিষয় ২০২৫ সালের কোরবানির ঈদ কত তারিখে অনুষ্ঠিত হবে। মুসলমানদের জন্য দুটি আনন্দে উৎসবের দিন। একটি হল ঈদুল ফিতর অন্যটি হলো ঈদুল আযহা। ঈদুল আযহা কে বকরি ঈদ বলা হয়। এছাড়া কোরবানির ঈদ বলা হয়।
মুসলমান জাতীর পিতা হযরত ইব্রাহিম (আঃ) ও তার সন্তান ইসমাইল (আঃ) নিঃসংকোচ মনে আল্লাহর আদেশ পালন করেন।যার কারণে কেয়ামত পর্যন্ত আল্লাহতালা কুরবানি কে মুসলিম জাতীর জন্য নিদর্শন হিসেবে দিয়েছেন।
ভূমিকা
১০ই জিলহজ্জ মুসলিম জাতীর জন্য কুরবানির ঈদ। এই দিন ইব্রাহিম (আঃ) এর অনুকরণে আল্লাহর আদেশ পালনের জন্য কুরবানি দেওয়া হয়। কোরবানির মাধ্যমে ধনী শ্রেণীর লোকের সঙ্গে গরিব শ্রেণীর লোকদের ভাতৃত্ব বন্ধন সৃষ্টি হয়। উভয় ধরনের লোকেরা ঈদের দিনে বহুল প্রতীক্ষিত পোলাও মাংস খেয়ে তৃপ্তি লাভ করে।
আর ও পড়ুনঃ প্যানিক এটাক থেকে মুক্তির উপায়
এছাড়াও ধনীদের কুরবানী দেওয়া চামড়াগুলো বিক্রয় করে গরিবদের মাঝে বিতরণ করা হয়। যার দ্বারা গরিব শ্রেণি মানুষেরা উপকৃত হয়। আজকে আমাদের বিষয় ২০২৫ সালের কোরবানির ঈদ কত তারিখে অনুষ্ঠিত হবে। এছাড়া এ মাসেই ৮ ই জিলহজ্জ থেকে ১২ ই জিলহজ্জ পর্যন্ত হজ্জের যাবতীয় কার্যক্রম করা হয়। গোটা পৃথিবীর বিত্তশালী মুসলিমরা হজ্জ পালন করে থাকেন।
ইব্রাহিম (আঃ) এর কোরবানির ইতিহাস
মানব ইতিহাসে কুরবানীর সূচনা হয় হযরত আদম (আঃ) এর পুত্র হাবিল ও কাবিল এর মধ্যে। ইবনে কাসীর বর্ণনা করেন হাবিলের ভেড়া ও তার ভাই কাবিলের সংসার কুরবানি করা হয়।তখন নিয়ম ছিল আসমান থেকে আগুন এসে যে কুরবানী কবুল হবে সেটা জালিয়ে দেয়া হবে। হাবিলের কুরবানী কবুল করা হয়। যার কারণে কাবিল হাবিলকে হত্যা করে।
আজকে আমাদের বিষয় ২০২৫ সালের কোরবানির ঈদ কত তারিখে অনুষ্ঠিত হবে। দ্বিতীয়টি হল হযরত ইব্রাহিম (আঃ) কে আল্লাহ কুরবানির নির্দেশ দেন। ইব্রাহিম (আঃ) প্রথম দশটি উঠ ও পরে ১০০ টি উঠ কুরবানী করেন। তবুও স্বপ্নে দেখেন যে আল্লাহ প্রিয় বস্তুকে কুরবানী করতে নির্দেশ দেন। তখন ইব্রাহিম (আঃ) তার প্রিয় পুত্র ইসমাইল (আঃ) কে কুরবানির জন্য প্রস্তুত করেন।
ইব্রাহিম (আঃ) এর পরীক্ষা আল্লাহ খুব খুশি হন। যার কারণে কেয়ামত পর্যন্ত মুসলিম জাতির জন্য কুরবানী আল্লাহ নির্ধারণ করে দেন। কুরবানী অর্থ শুধু পশু যবেহ না। মানুষত্ব থেকে সকল পশুত্ব কোরবানি দিয়ে আল্লাহর পথে খাঁটি বান্দা হিসেবে তৈরি হওয়াটাই কুরবানী।
আল্লাহতালা বলেন আমি মুত্তাকিদের কোরবানি কবুল করে থাকি। সূরা মায়েদা ২৭। আল্লাহ তাআলা আরো বলেন তোমাদের গোশত ও তোমাদের রক্ত আল্লাহর কাছে পৌঁছায় না। বরং আল্লাহর কাছে পৌঁছায় তাকওয়া। এভাবে তিনি এগুলোকে তোমাদের অধীনে করে দিয়েছেন যাতে তোমরা আল্লাহর শ্রেষ্ঠত্ব ঘোষণা করতে পারো।
এজন্য যে তিনি তোমাদেরকে সঠিক পথ দেখিয়েছেন কাজেই সৎকর্মশীলদের কে তুমি শুভ সংবাদ দাও। সুরাহ হজ্জ 37 নাম্বার আয়াত। এখান থেকে আমরা বুঝতে পারি আমাদের সৎকর্ম এবং একনিষ্ঠ ঈমান দার হওয়া দরকার।
হযরত ইব্রাহিম (আঃ) নিজের সন্তানকে কুরবানী দিয়েএকমাত্র আল্লাহ আইন বাস্তবায়ন করেছেন। ঠিক তেমনি আমাদেরকে সকল কুরবানী দিয়ে আল্লাহর জমিনে আল্লাহর দীন প্রতিষ্ঠার জন্য কাজ করতে হবে। আল্লাহর আইন ছাড়া আর কারো কাছে মাথা নত করা যাবে না। এটাই কুরবানীর তাৎপর্য।
কুরবানির সুন্নত সমূহ
আজকে আমাদের বিষয় ২০২৫ সালের কোরবানির ঈদ কত তারিখে অনুষ্ঠিত হবে। প্রিয় পাঠক কুরবানী ঈদের সুন্নত গুলো যথাযথ আমাদের পালন করা প্রয়োজন। কুরবানীর দিন প্রথম আমল হল ঈদের নামাজ আদায় এবং দ্বিতীয় আমল হল কুরবানী করা।
প্রিয় নবী (সাঃ)বলেছেন আজকের দিনে তোমরা সর্বপ্রথম ঈদের নামাজ আদায় কর এরপর ফিরে এসে কুরবানী করো বুখারী ৯৬৮। ঈদের দিনের সুন্নাত গুলো বর্ণনা করা হলো।
আর ও পড়ুনঃ
সকালে জাগ্রত হওয়াঃ ঈদের দিন সকাল সকাল ঘুম থেকে জাগ্রত হওয়া। ঈদের দিনে ফজরের নামাজ পড়ার পরে কুরবানীর প্রস্তুতির যাবতীয় কাজ করা যেতে পারে।
পবিত্রতা অর্জনঃ মিসওয়াক করার পরে ঈদের নামাজের জন্য গোসল করা। হযরত ইবনে আব্বাস রাদিয়াল্লাহু তা'আলা আনহু থেকে বর্ণিত আছে নবী করীম (সাঃ) ঈদুল ফিতর ও ঈদুল আযহার দিনে গোসল করতেন।
উত্তম পোষাক পরিধানঃ কুরবানীর দিনে পরিষ্কার ও সুন্দর পোশাক পরা। নবী করীম (সাঃ) ঈদের দিনে সুন্দর পোশাক পড়তেন।
কোরবানির দিনে সকালে পানাহার না করাঃ কুরবানীর দিনের সকালে পানাহার থেকে বিরত থাকা। কুরবানী দেওয়ার পরে কোরবানির মাংস দিয়ে খাবার খাওয়া সুন্নাত। রাসূল (সাঃ) ঈদুল ফিতরের জন্য মুষ্টিমুখ করে নামাজে যেতেন আর কুরবানিতে না খেয়ে নামাজে যেতেন।
ঈদের মাঠে যাওয়ার সময় তাকবীর পাঠ করাঃ ঈদের দিনে বেশি বেশি তাকবীর পাঠ করা সুন্নত। ঈদগাহে যাওয়ার সময় পুরুষেরা জুড়ে জুড়ে তাকবীর পড়বে আর মহিলারা চুপে চুপে তাকবীর পড়বে।
জিলহজ্জ মাসের ৯ তারিখ ফজরের নামাজের পর থেকে থেকে শুরু করে ১৩ তারিখের আসর পর্যন্ত তাকবীর পাঠ করবে। আল্লাহু আকবার আল্লাহু আকবার লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াল্লাহু আকবার আল্লাহু আকবার ওয়া লিল্লাহিল হামদ।
ঈদগাহে আসা-যাওয়ার রাস্তা পরিবর্তনঃ ঈদগাহে পায়ে হেঁটে যাওয়া সুন্নাত। ঈদগাহে যাওয়ার সময় এক রাস্তা দিয়ে যেতে হবে অন্য রাস্তা দিয়ে আসতে হবে।
ঈদের নামাজে শিশুদেরকে নিয়ে যাওয়াঃ রাসূলুল্লাহ (সাঃ) ও সাহাবীগণ ঈদের নামাজে শিশুদেরকে নিয়ে যেতেন। ঈদগাহে যাওয়ার সময় ফজল ইবনে আব্বাস আব্দুল্লাহ ইবনে আব্বাস আব্বাস আলী জাফর হাসান হুসাইন হারিসা উম্মুল আয়মান দের কে নিয়ে উচ্চস্বরে তাকবির পাঠ করতে করতে ঈদের নামাজের উপস্থিত হতেন।
শুভেচ্ছা বিনিময়ঃ ঈদের দিনে একে অপরের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করার সুন্নাত। নবি করিম (সাঃ) ঈদের দিনে সবাইকে শুভেচ্ছা বিনিময় করতেন।
ঈদের খুতবা সোনাঃ ঈদের নামাজের পরে খুতবা প্রদান করা সুন্নত। আর উপস্থিত মুসল্লিদের সেটার সোনা ওয়াজিব। জুমার নামাজের মত ঈদের নামাজেও দুটি খুতবা ইমাম সাহেব দিবেন।
সুন্দরভাবে পশু জবাইঃ নিজের পশু জবাই করা। এক্ষেত্রে অত্যাধিক ধারালো অস্ত্র দিয়ে পশু জবাই করা সুন্নত আল্লাহর রাসুল (সাঃ) ধারালো ছুরি দিয়ে উত্তম পন্থায় যবেহ করতে বলেছেন। কুরবানী করে আসার পরে হাতের ও পায়ের নখ কাটা মুস্তাহাব।
আশা করি এই আমলগুলো যথাযথভাবে আমরা পালন করব। আজকে আমাদের বিষয় ২০২৫ সালের কোরবানির ঈদ কত তারিখে অনুষ্ঠিত হবে।
২০২৫ সালের কোরবানির ঈদ কত তারিখে অনুষ্ঠিত হবে
প্রিয় পাঠক আপনারা হয়তো জানতে চান ২০২৫ সালের কুরবানীর ঈদ কত তারিখে অনুষ্ঠিত হবে। এ ব্যাপারে গুগল থেকে সার্চ করে জানা যায় যে জুন মাসের ১৬ তারিখে পবিত্র মক্কা নগরীতে ঈদুল আযহা পালিত হবে।
রীতি অনুযায়ী সৌদি আরব থেকে একদিন পরে আমাদের দেশে চাঁদ উঠে। এজন্য আমাদের দেশে জুন মাসের ১৭ তারিখে কোরবানি ঈদ হওয়ার সম্ভাবনা বেশি তাই আসুন জুন মাসের ১৭ তারিখে কুরবানির ঈদ হবে এ আশা করে ঈদের যাবতীয় প্রস্তুতি গ্রহণ করি।
আল্লাহর পথে কুরবানী পশু কোরবানি দেওয়ার সাথে সাথে নিজেদের মনুষ্যত্বকে কুরবানী দিয়ে একমাত্র আল্লাহর জন্য খাঁটি ঈমানদার যেন হতে পারি এই আশা করছি।
কোরবানির ফজিলত সম্পর্কে হাদিস
আজকে আমাদের বিষয় ২০২৫ সালের কোরবানির ঈদ কত তারিখে অনুষ্ঠিত হবে। মুসলমানদের জন্য কোরবানির ফজিলত অনেক বেশি। কারণ জাতির পিতা হযরত ইব্রাহিম (আঃ) এর সুন্নাত গুলো আমাদের জন্য নির্ধারিত। আল্লাহতালা কুরবানির ব্যাপারে বলেন আপনার রবের উদ্দেশ্যে নামাজ পড়ুন এবং কুরবানী করুন সূরা কাওসার রাসূলুল্লাহ (সাঃ) প্রতিবছর কুরবানী করতেন।
আর ও পড়ুনঃ ৩৬জুলাই বিপ্লব শহীদদের সঙ্গে পরিচয় হই এক
রাসূলুল্লাহ (সাঃ) বলেছেন নিশ্চয়ই কোরবানির রক্ত জমিনে পড়ার আগে আল্লাহর কাছে কবুল হয়ে যায়। অতএব তোমরা খুশি মনে আনন্দ চিত্তে কুরবানি করো আবু দাউদ৩১২৬। হযরত আলী (রাঃ) বলেন আমাদেরকে রাসূলুল্লাহ (সাঃ) আদেশ করেছেন আমরা যেন চোখ ও কান ভালো করে দেখে নিই এবং কানকাটা বা কান ফাড়া।
কানে গোলাকার ছিদ্র করা পশু দ্বারা কুরবানী যেন না করি। আবু দাউদ ২৮০৪। বারা ইবনে আজিব থেকে বর্ণিত রাসুলুল্লাহ বলেন চার ধরনের পশু দ্বারা কুরবানী করা যায় না। যে পশুর চোখের জ্যোতি ক্ষতিগ্রস্ত যে পশু অতি অসুস্থ যে পশু ঘোড়া আর যে পশু অতি জীর্ণ।তিরমিজি ১৪৯৭।
আম্মাজান আয়েশা থেকে বর্ণিত রাসুলুল্লাহ কুরবানী করার জন্য একটি দুম্বা আনতে বললেন। যার সিং রয়েছে যার পা কালো পেটের চামড়া কালো এবং চোখ কালো এরকম একটি দুম্বা আনা হলে রাসুলুল্লাহ (সাঃ) বলেন আয়েশা আমাকে ছুরি দাও।
আরো বলেন একটি পাথরে ঘষে ধারালো করে দাও। তিনি ধারালো করে দিলেন। নবী মাটিতে সায়িত করলেন এরপর বিসমিল্লাহ বলে জবেহ করলেন। এরপর বললেন ইয়া আল্লাহ মোহাম্মদের (সাঃ) পক্ষ থেকে মোহাম্মদের (সাঃ)পরিবারের পক্ষ থেকে এবং মোহাম্মদের (সাঃ) উম্মতের পক্ষ থেকে কবুল করুন। সহিঃ মুসলিম ১৯৬৭।
অতএব কুরবানীর ক্ষেত্রে পশু নির্বাচনের সময় গুরুত্ব দিতে হবে ও ধারালো ছুড়ি দারা জবাই করতে হবে। আজকে আমাদের বিষয় ২০২৪ সালের কোরবানির ঈদ কত তারিখে অনুষ্ঠিত হবে
ঈদুল আযহা কোন মাসে পালিত হয়
আজকে আমাদের বিষয় ২০২৫ সালের কোরবানির ঈদ কত তারিখে অনুষ্ঠিত হবে। ঈদুল আযহা জিলহজ্জ মাসে পালিত হয়। হযরত ইব্রাহিম (আঃ) কুরবানী দিয়েছিলেন জিলহজ্জ মাসের ১০ তারিখে। সেই অনুযায়ী হযরত ইব্রাহিম (আঃ) এর সুন্নাত আমাদের জন্য জিলহজ্জ মাসের ১০ তারিখে কুরবানী করতে হবে। তবে কুরবানীর পরেও দুইদিন কোরবানি করা যায়।
অর্থাৎ জিলহজ্জ মাসের ১০ তারিখ জিলহজ্জ মাসের ১১ তারিখ এবং জিলহজ্জ মাসের ১২ তারিখ কুরবানী করা যাবে। ঠিক এই সময়েই অর্থাৎ জিলহজ্জ মাসের ৮ তারিখ থেকে ১২ তারিখ পর্যন্ত পাঁচ দিন হজ্জের যাবতীয় কার্যক্রম পালিত হয়। প্রিয় পাঠক জেনে নিন ২০২৪ সালের কুরবানীর ঈদ কত তারিখে।
কোরবানির নিয়ম
আজকে আমাদের বিষয় ২০২৫ সালের কোরবানির ঈদ কত তারিখে অনুষ্ঠিত হবে। একজন সুস্থ জ্ঞানী এবং কোরবানি দেওয়ার ক্ষমতা আছে এমন ব্যক্তির জন্য কুরবানী দেওয়া প্রয়োজন। কুরবানীর জন্য নির্দিষ্ট হালাল পশু হওয়া প্রয়োজন। সাধারণত ১০ ই জেলহজ্জ ঈদের নামাজের পর থেকে শুরু করে ১২ ই জিলহজ্জ সূর্য অস্ত যাওয়ার পূর্ব পর্যন্ত কোরবানি করা যাবে।
সাধারণত ছাগল দুম্বা ভেড়া ভেড়া একটি পরিবারের জন্য একটি যথেষ্ট। অন্যদিকে গরু মহিষ উঠ সাতজনের পক্ষ থেকে কুরবানী করা যাবে। যে সকল পশু কোরবানি দেওয়া যাবে না তা হল।
*দৃষ্টিশক্তি না থাকা।
*শ্রবণ শক্তি না থাকা।
*অত্যন্ত দুর্বল ও জীর্ণশীর্ণ হওয়া।
*লেংড়া যে জবেহর স্থানে হেটে যেতে পারবে না।
*লেজের বেশিরভাগ অংশ কাটা।
*গোড়া সহ শিং ভেঙ্গে যাওয়া।
*পাগল হয়ে যাওয়া।
*ছাগলের দুটি দুধের মধ্যে একটি কাটা।
*কোরবানির পশু দোষ ত্রুটিমুক্ত থাকা। যে সকল পশু কুরবানী দেওয়া যাবে।
*কানের সামান্য অংশ কাটা।
*জন্মগত সিং নাই।
*কান আছে তবে ছোট।
*এক পা ভাঙ্গা কিন্তু তিন পায়ে হাঁটতে পারে।
*পশুর গায়ে চর্ম রোগ।
*কয়েকটি দাঁত নাই।
*বয়স্ক পশু।
*পুরুষাঙ্গ কাটা পশু।
পশুগুলো নিজে জবাই করতে হবে। তবে না পারলে অন্যের মাধ্যমে করা যাবে। এর সময় বিসমিল্লাহ বলে জবাই করতে হবে। নিয়ম মেনে আমাদেরকে কুরবানী করতে হবে। কুরবানীর কিছু মাংস গরীবদের জন্য রাখতে হবে।
লেখকের মন্তব্য
প্রিয় পাঠক আসুন আগামী ২০২৫ সালের কোরবানির ঈদ কত তারিখে অনুষ্ঠিত হবে। এছাড়াও কুরবানির গুরুত্ব ও কুরবানীর নিয়ম আলোচনা করা হলো। আজকের আর্টিকেলে কুরবানী সম্পর্কে যাবতীয় তথ্য আলোচনা করা হয়েছে। যার কারণে সবকিছু দেখে শুনে সাওয়াবের আশায় আমাদের কুরবানী করা প্রয়োজন। এছাড়াও কুরবানির মাংস গরীবদের দান করা প্রয়োজন।
আজকের আর্টিকেল গুগল ও বিভিন্ন ইসলামী সাময়িকী থেকে গ্রহণ করা হয়েছে। আশা করি আজকের আর্টিকেল আপনাদের ভালো লাগবে এবং উপকৃত হবেন। আজকের আর্টিকেল সম্পর্কে কোন কিছু জানা থাকলে কমেন্ট বক্সে জানাবেন। আজকের আর্টিকেল ভালো লাগলে বন্ধুদের মাঝে লাইক কমেন্ট ও শেয়ার করবেন।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url