প্যানিক এটাক থেকে মুক্তির উপায়
সুপ্রিয় পাঠকগণ প্যানিক এটাক থেকে মুক্তির উপায় বিষয়ে আজকের আজকের লিখতে শুরু করলাম। প্যানিক অ্যাটাক ভীতি ও মানসিক উদ্বেগের কারণে হতে পারে। প্যানিক এটাক হওয়ার ফলে হালকা মাথাব্যথা শ্বাসকষ্ট ও হার্টবিট বেড়ে যাওয়ার মত তীব্র শারীরিক সমস্যা হয়।
প্যানিক এটাক আক্রান্ত হওয়া রোগী সব সময় মনে করে সে মারা যাচ্ছে। যার কারণে প্যানিক এটাক হতে বাঁচার চেষ্টা করতে হবে। প্যানিক এটাক সম্পর্কে যাবতীয় তথ্য জানতে আজকের আর্টিকেলে ক্লিক করুন।
ভূমিকা
আজকের আর্টিকেল প্যানিক এটাক থেকে মুক্তির উপায়। শিশু কৈশোর ও বড়দের মাঝে এমন কোন ভীতিকর কাজ সৃষ্টি হয় যার কারণে মানসিকভাবে অত্যন্ত বিবস্ত্র হয়ে পড়ে। প্যানিক এটাক এক ধরনের মানসিক রোগ। প্যানিক অ্যাটাকের ফলে মানসিক ক্ষতিগ্রস্ত হয় যে সে মনে করে মারা যাচ্ছে।
আর ও পড়ুনঃ আঁচিল দূর করার ১২টি ঘরোয়া উপায়
প্রতি ১০ জনের মধ্যে একজন কোন না কোন ভাবে প্যানিক এটাকের শিকার হয়। সাধারনত শিশু,কৈশর,ও বয়স্ক ব্যাক্তিদের মধ্যে প্যানিক এটাক সমস্যা হতে পারে। প্যানিক এটাকে আক্রান্ত হলে দ্রুত নিয়ন্ত্রণ ফিরে পাওয়ার চেষ্টা করতে হবে। আসুন প্যানিক এটাক সম্পর্কে জানতে আজকের আর্টিকেল ভিজিট করি।
প্যানিক এটাক
আজকের আর্টিকেল প্যানিক এটাক থেকে মুক্তির উপায়। প্যানিক এটাক হচ্ছে এক ধরনের ভীতি ও উদ্বেগ জনিত অসুস্থতা যা হঠাৎ করে মনকে হত বিহ্ববল করে দিতে পারে। যার কারনে উক্ত রোগী চরমভাবে অসুস্থ হয়ে যায়। প্যানিক এটাকের ফলে মাথাব্যথা, শ্বাসকষ্ট, হার্টবিট, বেড়ে যাওয়ার মত শারীরিক বিভিন্ন সমস্যা তৈরি হয়।
এর পরিপ্রেক্ষিতে অনেক শিশু আতঙ্কগ্রস্থ হয়ে মানসিকভাবে ভেঙ্গে পড়ে এবং মনে করে আমার শরীরের অনেক কিছু ক্ষতি হয়ে যাচ্ছে। কিন্তু প্রকৃতপক্ষে প্যানিক এটাক থেকে সহজে মুক্তি পাওয়া যায়। এরপরেও প্যানিক এটাক হলে শিশুরা আতঙ্কগ্রস্ত হয়ে একেবারে মানসিকভাবে ভেঙ্গে পড়তে পারে।
প্যানিক এটাক থেকে মুক্তির উপায়
প্রিয় প্রিয় পাঠক বৃন্দ আপনারা হয়তো জানতে চাচ্ছেন প্যানিক অ্যাটাক হলে কি ভাবে মুক্তি পাওয়া যায়। আসুন আমরা জেনে নিই। প্যানিক এটাকের ফলে শরীরে অনেক ভীতির সৃষ্টি হয়। সব সময় উক্ত ব্যক্তির ছটফট করতে থাকে।
সব সময় মনে হয় যে উক্ত ব্যক্তি মারা যাচ্ছে। প্রকৃতপক্ষে এটা মনের চিন্তা। এখান থেকে পরিত্রাণ পাওয়ার প্রয়োজন। প্যানিক এটাক থেকে মুক্তির উপায় আলোচনা করা হলো।
দীর্ঘ শ্বাস নিনঃ প্যানিক এটাক হলে দীর্ঘ ও লম্বা শ্বাস গ্রহণ করুন। এরপর আস্তে আস্তে শ্বাস ছেড়ে দিন। মস্তিষ্কে বেশি পরিমাণ অক্সিজেন পেলে এই সমস্যাটি কেটে যাবে। তিন ধাপে সহজ প্রক্রিয়ায় শ্বাস প্রশ্বাস গ্রহণ করা যেতে পারে। প্রথমে পেটে হাত রাখুন। পাঁচ সেকেন্ড ধরে পাঁচটি গভীর শ্বাস নিন।
এরপরে পাঁচ সেকেন্ড ধরে শাঁস ছেড়ে দিন। নাক দিয়ে শ্বাস গ্রহণ করুন এবং মুখ দিয়ে শ্বাস ছেড়ে দিন। শিশুকে ভালোভাবে বুঝান আপনার শিশু যখন শ্বাস গ্রহণ করবে তখন তার পেট যেন বেলুনের মত ফুলে যায়। এরপরে আস্তে আস্তে শ্বাস ছাড়তে বলুন যাতে পেট বেলুনের মতো ফোলা থেকে আস্তে আস্তে স্বাভাবিক পেটে রূপান্তরিত হয়।
পর্যাপ্ত পানি পান করুনঃ পানি পানের মাধ্যমে শরীর শান্ত থাকে। এছাড়াও পানি পানের মাধ্যমে স্নায়ুগুলো সতেজ এবং শান্ত হয়। এছাড়াও চোখ ও মুখে ভালো করে পানি দিয়ে পরিষ্কার করুন। তাহলে শরীর অনেক শান্ত হবে এবং প্যানিক এটাকের পরিমাণ আস্তে আস্তে কমে যাবে।
নিরাপদ স্থান খুঁজুনঃ সন্তান যদি প্যানিক এটাকের মত সমস্যা হয় তাহলে আতঙ্কবোধ না করে এমন একটি স্থান খুঁজে বের করুন যেখানে আপনার সন্তান সহজে শ্বাস প্রশ্বাস গ্রহণ করতে পারবে এবং শান্ত মনের জায়গা হবে। উক্ত জায়গায় আপনার সন্তানকে বসতে বলুন এবং সেখানে স্বাস গ্রহণ এবং ছাড়তে বলুন।
মনোরম ভালো জায়গা হলে সেখান থেকে পর্যাপ্ত বিশুদ্ধ অক্সিজেন সংগ্রহ করতে পারবে। এই স্থানটি নিরাপদ ভাবে আপনার বাড়ির কোন রুম হতে পারে। অথবা কোন বাগান হতে পারে অথবা সমুদ্রের সৈকত হতে পারে।
মানসিকভাবে প্রস্তুতি নিনঃ একবার প্যানিক এটাক হলে কিছুক্ষণ পর আবার প্যানিক এটাক হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। সব সময় প্রথম প্যানিক অ্যাটাক এর চাইতে দ্বিতীয়বার প্যানিক অ্যাটাকের তিব্রতা অনেক বেশি হয়। যার কারণে দ্বিতীয়বার প্যানিক এটাক যাতে না হয় সে ব্যাপারে মানসিক প্রস্তুতি নিতে হবে।
পছন্দের মানুষের সঙ্গে কথা বলতে হবেঃ প্যানিক এটাক হলে মানসিক অবস্থা বিক্ষিপ্ত অবস্থায় থাকে। সম্ভব হলে পছন্দের মানুষের সঙ্গে ভালোভাবে কথা বলার মাধ্যমে মন অনেক শান্ত হয়। প্যানিক এটাক যেহেতু মানসিক সমস্যা সেহেতু পছন্দের মানুষের সঙ্গে সঙ্গে গল্পের মাধ্যমে প্যানিক এটাক কমিয়া আনা সম্ভব।
পছন্দের কাজ করার চেষ্টা করাঃ প্যানিক এটাক হলে যে গুলো কাজ করলে মন পরিতৃপ্ত হবে সেগুলো পছন্দের কাজ করা। যার কারণে কোরআন তেলাওয়াত করা,পছন্দের গান গাওয়া, কবিতা আবৃত্তি করা ও ভালো কাজ করার মাধ্যমে প্যানিক অ্যাটাক থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।
মাংসপেশী শিথিল করার চেষ্টাঃ প্যানিক এটাক যেহেতু মানসিক সমস্যা এই জন্য মনে হতে পারে শরীরের উপর সব নিয়ন্ত্রণা হারিয়ে ফেলা হয়েছে। এ অবস্থায় মাংসপেশী শিথিল করার মাধ্যমে প্যানিক এটাক কমিয়ে আনা যায়। শুয়ে পড়ে মাংসপেশিগুলো শিথিল করা যেতে পারে।
প্যানিক এটাক এর লক্ষণ
প্রিয় পাঠক বৃন্দ আজকের আর্টিকেল প্যানিক এটাক থেকে মুক্তির উপায়। আসুন জেনে নিয়ে প্যানিক এটাকের লক্ষণগুলো। আপনার সন্তান যদি প্যানিক এটাকের সমস্যা হয় তাহলে তাদের মধ্যে কিছু লক্ষণ বোঝা যাবে। এগুলো লক্ষণের মাধ্যমে আমরা বুঝতে পারবো প্যানিক এটাক হয়েছে। প্যানিক এটাকের লক্ষণগুলো আলোচনা করা হলো।
আর ও পড়ুনঃ ঠান্ডায় গলা ব্যথা হলে করণীয়
*পর্যাপ্ত শ্বাসকষ্ট হওয়া দ্রুত শ্বাস গ্রহণ করা অত্যন্ত কষ্টকর হয়।
*মাথা হালকা হওয়া এবং অচেতন হওয়ার মত মনে হয়।
*বাইরের আলো অনেক তীব্র ও উজ্জ্বল হয় এবং ভালো লাগেনা।
*হার্টবিট অত্যন্ত দ্রুতগতির হওয়ার কারণে বুকের মধ্যে এক ধরনের চাপ অনুভূত হয়। স্বাভাবিক এর চাইতে অনেক বেশি ঘাম হয়।
*হাত-পায়ের কাপুনি সৃষ্টি হয় এবং শরীর এলোমেলো মনে হয়।
*অশ্রুসিক্ত হয় এবং আক্রান্ত ব্যক্তি অত্যাধিক কান্না করতে পারে।
*মনে হয় কোন কিছুতে আটকে গেছে সে আর নড়াচড়া করতে পারবেনা।
*পেট ফাঁপা ও অসস্তি মনে হয় হয়।
*আক্রান্ত ব্যক্তি অত্যন্ত ছটফট করে এবং মনে করে সে মারা যাচ্ছে।
*শরীরে পর্যাপ্ত ঘাম হয়। সমস্ত শরীর ঘামে ভিজে যায় এবং শরীর দুর্বল লাগে।
*বুকে ব্যথা ও অস্বস্তিকর অবস্থা তৈরি হয়। যার কারণে রোগী অত্যন্ত কষ্ট পায়।
*বমি বমি ভাব অথবা পেটে ব্যথা হয়। আস্তে আস্তে পেটে ব্যথা পরিমান অনেক বেড়ে যায়।
*ঠান্ডা লাগা অথবা অত্যধিক গরম লাগা অনুভূত হয়।
*সকল কিছুর উপর নিয়ন্ত্রণ হারানোর ভয় তৈরি হয়। যার কারণে মানসিক বিষন্নতায় ভোগে।
প্যানিক এটাক কেন হয়
আজকের আর্টিকেল প্যানিক এটাক থেকে মুক্তির উপায়। শিশু অথবা বড়দের প্যানিক এটাক হওয়ার কারণ জানা অত্যন্ত কষ্টকর। সাধারণত আমরা জানি কোন কিছু কাজ নিয়ে উদ্বিগ্ন অথবা অত্যাধিক বেশি মানসিক চাপ হওয়ার কারণে প্যানিক এটাক হতে পারে। প্যানিক এটাকের কারণগুলো আলোচনা করা হলো।
*বাড়িতে অথবা স্কুলে কোন কঠিন অবস্থার মধ্যে পড়লে মানসিক উদ্যোগ সৃষ্টি হয়ে প্যানিক এটাক হতে পারে।
*পরীক্ষায় ভয়ের সৃষ্টি অথবা বন্ধুদের সঙ্গে সম্পর্কের কারণে মানসিক উদ্যোগ বৃদ্ধি হয়ে প্যানিক এটাক হতে পারে।
*প্রিয়জন অথবা নিকট আত্মীয়র মৃত্যু হলে মানসিকভাবে অনেক আঘাত পায় যার কারণে প্যানিক এটাক হতে পারে।
*হঠাৎ করে কারো দ্বারা নির্যাতিত হলে অথবা অনেকের অবহেলার কারণে অনেক ভীতি সৃষ্টি হয় যার ফলে প্যানিক এটাক হতে পারে।
*অনেক সময় কোন কিছুর প্রতি অত্যন্ত ভীতি তৈরি হয়ে মানসিক খারাপ অবস্থা তৈরি হয় যার মাধ্যমে প্যানিক এটাক হয়।
*ব্যবসায়িক ক্ষতি অথবা সংসারে কোন কিছু ক্ষতিগ্রস্ত হলে অনেক সময় মানসিকভাবে বিবস্ত্র হয়ে পড়ার কারণে প্যানিক এটাক হয়।
*কিশোর কিশোরীদের অ্যালকোহল বা ড্রাগ নেওয়ার প্রবণতা বৃদ্ধি পেলে প্যানিক এটাক হতে পারে।
প্যানিক এটাক থেকে কি মৃত্যু হয়
প্যানিক এটাক হওয়ার ফলে মানসিক অবস্থা অনেক খারাপ হয় এবং মনে হয় সে মারা যাচ্ছে। তার হার্টবিট অনেক বেড়ে যায় এবং ছটফট করতে থাকে। প্যানিক এটাক হওয়ার ফলে উক্ত রোগী মনে করে তার হার্ট এটাক হয়ে গেছে। প্যানিক এটাক বিপদজনক তবে এতটা বিপদজনক নয় যে সে মারা যাবে।
আর ও পড়ুনঃ গ্রোথ হরমোন বৃদ্ধির ১৫টি খাবার
বিশেষ করে প্যানিক এটাক হলে শ্বাস-প্রশ্বাসে অনেক কষ্ট হয় এবং মনে হয় সে শ্বাস-প্রশ্বাস নিতে পারবে না। প্যানিক এটাক হলে শরীর অনেক ঘামে এবং বুকে ব্যথা করে। শরীর অনেকটা নিশ্চল।প্যানিক এটাক হলে মনে হয় যে সে আর উঠে দাঁড়াতে পারবে না। প্যানিক এটাক হলে রোগীকে সবসময় সান্তনা দিতে হবে।
তার সঙ্গে খোলামেলা কথা বলতে হবে এবং সব সময় সাহস দিতে হবে। প্যানিক এটাক হওয়া ব্যক্তির সঙ্গে ভালোভাবে চলাফেরা ও সাহস জোগাতে পারলে খুব তাড়াতাড়ি সেটা ভালো হয়ে যায়। এজন্যে বলা হয় প্যানিক এটাক হলে তার মৃত্যু হওয়ার মতো সম্ভাবনা থাকে না। খুব তাড়াতাড়ি সে সুস্থ হতে পারে।
প্যানিক অ্যাটাক প্রতিরোধ
আজকের আর্টিকেল প্যানিক এটাক থেকে মুক্তির উপায়। প্যানিক অ্যাটাক প্রতিরোধের জন্য সার্বক্ষণিক ভালো জীবন যাপন করতে হবে। জীবনের বিভিন্ন রকম সমস্যা মোকাবেলা করার জন্য মানসিক শক্তি অর্জন করতে হবে। সর্বদা ভালো ও উন্নয়নমূলক চিন্তা করতে হবে। পানিক এটাক প্রতিরোধের উপায় আলোচনা করা হলো।
জীবন মান ম্যানেজমেন্টঃ যোগব্যায়াম, মিউটেশন, ও আনন্দময়, কার্যকলাপে নিজেকে নিয়োজিত রাখতে হবে। তাহলে মানসিক চাপ থেকে দূরে থাকা যাবে। জীবনের উন্ননের দিকে এগিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করতে হবে। অলস জীবন যাপন বাদ দিতে হবে। সব সময় নিজের মান উন্নয়নের চেষ্টা করতে হবে।
দুশ্চিন্তা এড়িয়ে যেতে হবেঃ সব সময় মানসিক দুশ্চিন্তা থেকে দূরে থাকতে হবে। কোন বিষয়ে মানসিক দুশ্চিন্তা হলে সেই বিষয়ে সমাধানের জন্য পরস্পর মতবিনিময় করতে হবে। সমস্যাগুলো চিহ্নিত করে সুষ্ঠুভাবে সমাধান করতে হবে।
স্বাস্থ্যকর অভ্যাস গড়ে তোলাঃ সুষম খাদ্য খাওয়া, নিয়মিত ব্যায়াম, ও পর্যাপ্ত ঘুমের মাধ্যমে স্বাস্থ্যকর অভ্যাস তৈরি করতে হবে। সব সময় কর্ম ব্যস্ত থাকার চেষ্টা করতে হবে। ভালো কাজে সব সময় সহায়তা করার মনোভাব থাকতে হবে। এছাড়া অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে চলাফেরা বাদ দিতে হবে।
ভালো নেটওয়ার্ক গড়ে তুলতে হবেঃ সবসময়ই ভালো কর্মট বন্ধুদের সঙ্গে মিশতে হবে। পারিবারিক সদস্যদের সঙ্গে মতবিনিময় করে পরিবারের সকল সদস্যদের উন্নয়নের চেষ্টা করতে হবে। খারাপ বখাটে ছেলেপেলের সঙ্গে চলাফেরা বন্ধ করতে হবে। কথায় আছে সৎ সঙ্গে স্বর্গবাস অসৎ সঙ্গে সর্বনাশ। এজন্য চলাফেরার ক্ষেত্রে সব সময় ভালো সঙ্গের সঙ্গে চলতে হবে।
লেখক এর মন্তব্য
প্যানিক এটাক থেকে মুক্তির উপায় বিষয়ে আজকের আর্টিকেল লেখা হল। পানিক অ্যাটাক অত্যন্ত ভীতিকর অবস্থা যা থেকে দ্রুত পরিত্রাণ পাওয়া প্রয়োজন। এজন্য সন্তানদেরকে সব সময় সতর্কতার সাথে রাখতে হবে। এছাড়াও প্যানিক এটাক হলে মানসিক শক্তি অর্জন করতে পারলে সেখান থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব।
প্যানিক এটাক থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য আজকের আর্টিকেলে বিস্তারিত বর্ণনা করা হয়েছে। এ গুলো বিষয়ে জানতে আজকের আর্টিকেল ভিজিট করুন। আশা করি আপনাদের ভালো লাগবে এবং উপকৃত হবেন। কোন কিছু জানার থাকলে কমেন্ট বক্সে জানাবেন ভালো লাগলে বন্ধুদের মাঝে লাইক কমেন্ট ও শেয়ার করবেন।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url